শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০৮:২৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
নওগাঁর পোরশায় ইসলামী আন্দোলনের মাহে রমজানের তাৎপর্য শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত নওগাঁর পোরশায় স্বাভাবিক প্রসব সেবা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত দেশের অধিক জনগোষ্ঠী মানুষ যাতে সেবা পায় সে ব্যাপারে দ্বায়িত্বশীল হতে হবে – জেলা প্রশাসক পটুয়াখালী মাগুরায় বজ্রপাতে নিহত-২ নওগাঁর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চাঁদায় জাতীয় দিবস উদযাপনের অভিযোগ আরজেএফ’র উদ্যোগে স্বাধীনতা দিবসের আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল সম্পন্ন মধুপুরের কুড়াগাছা ইউনিয়নের সর্বস্তরের জনগণের আয়োজনে ইফতার মাহফিল কালাই প্রেসক্লাবের আয়োজনে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্টিত গাইবান্ধায় এসকেএস ফাউন্ডেশন কতৃক মহান স্বাধীনতা উপলক্ষে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষাবৃত্তি প্রধান বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের ভ্রাম্যমাণ লাইব্রেরি জয়পুরহাট ইউনিটের মাসিক আড্ডা অনুষ্ঠিত শেখ হাসিনা যতদিন প্রধানমন্ত্রী আছেন ততদিন মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মাননা বৃদ্ধি পেতেই থাকবে প্রতিমন্ত্রী শহীদুজ্জামান সরকার দুপচাঁচিয়ায় চুরি মামলায় দুই আসামি গ্রেফতার নওগাঁ জেলা ষ্টেডিয়ামে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস-২০২৪ উদযাপন উপলক্ষে কুচকাওয়াজ ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান মধুপুরে মাসিক আইনশৃঙ্খলা কমিটির আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত আসুন ডিজিটাল বাংলাদেশকে বাস্তবে রূপ দিতে একসাথে কাজ করি নওগাঁ টাকা ছাড়া কাজ করেন না ভূমি কর্মকর্তা গোলাম কিবরিয়া অতঃপর অভিযোগ সেবাপ্রার্থীদের দুপচাঁচিয়ায় মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ শহীদ অনুদ্বৈপায়ন ভট্টাচার্যের প্রয়াণ দিবসে বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা লালমনিরহাটে অসহায় ও গরিব মানুষের মাঝে ১৫ বিজিবির ইফতার সামগ্রী বিতরণ মধুপুরে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত>

অনলাইন পত্রিকা প্রেস কাউন্সিলের আওতাভুক্ত করা হবে : তথ্যমন্ত্রী

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
  • ১৪২ বার পঠিত

ডেস্কঃ তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, যুগের প্রয়োজনে প্রেস কাউন্সিল আরো শক্তিশালী হবে, অনলাইন পত্রিকাগুলোও এর আওতায় আসবে।

মঙ্গলবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল দিবস উপলক্ষে দুপুরে রাজধানীর তোপখানা রোডে কাউন্সিলের মিলনায়তনে আয়োজিত আলোচনা সভায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হকের সভাপতিত্বে প্রেস কাউন্সিল সদস্যদের মধ্যে মোজাফফর হোসেন পল্টু, ইকবাল সোবহান চৌধুরী এবং এম জি কিবরিয়া চৌধুরী সভায় বক্তব্য রাখেন।

প্রেস কাউন্সিলের ঐতিহাসিকতা তুলে ধরে ড. হাছান বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে স্বাধীন হওয়া বাংলাদেশ রাষ্ট্র ন্যায়নীতি ও যুক্তিতর্কের ভিত্তিতে পরিচালনা ও গণতান্ত্রিক সমাজের ভিত গভীরে প্রোথিত করতে চেয়েছিলেন। সে কারণে সংবাদপত্রের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা এবং একই সাথে সংক্ষুব্ধ ব্যক্তিরা যাতে একটি জুডিসিয়াল বোর্ডের কাছে গিয়ে তাদের অনুযোগ উপস্থাপন করতে পারে সেই লক্ষ্যে তিনি এই প্রেস কাউন্সিল গঠন করেন।’

যুগের সাথে গণমাধ্যমের বহুমাত্রিকতা তুলে ধরে তথ্যমন্ত্রী বলেন,‘প্রেস কাউন্সিল তার ৪৯ বছরের পথ চলায় দেশে সংবাদপত্রের সাথে জনগণের, পাঠকের সর্ম্পক ঘটানোর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। আজকে সংবাদমাধ্যম শুধু প্রিন্ট মিডিয়ার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। যখন প্রেস কাউন্সিল গঠিত হয়েছিল তখন অনলাইন গণমাধ্যম ছিল না এবং এত সংবাদপত্রও ছিল না। ফলে প্রেস কাউন্সিল তার আইনানুসারে সংবাদপত্র ছাড়া অন্য ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখতে পারে না।’

মন্ত্রী উল্লেখ করেন, অনলাইন পত্রিকা ও পত্রিকার অনলাইন ভার্সনগুলোকে আওতায় আনা ও প্রেস কাউন্সিলকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে কাউন্সিলের সদস্যরাই কয়েক বছর ধরে আলোচনা করে একটি খসড়া আইন চূড়ান্ত করেছেন।

তিনি বলেন, ‘প্রেস কাউন্সিলের বেশির ভাগ সদস্য সাংবাদিক, সাংবাদিক সংগঠনের নেতা এবং পত্রিকার সম্পাদক। তারাই এটি চূড়ান্ত করেছেন। কিন্তু খসড়া চূড়ান্ত হয়ে যখন আইন প্রণয়নের দিকে যাচ্ছিল তখন এর বিরোধিতা শুরু হয়েছে। সব দেশেই আইন সংশোধন করা হয়, অথচ বাংলাদেশে আইন যুগোপযোগী করতে গেলেই একটা পক্ষ এর বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে যায়। আশা করি প্রকৃত সাংবাদিকরা এ বিষয়ে এগিয়ে আসবেন।’

সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, যারা বিরোধিতা করছে তাদের নিয়ে প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যানকে আলোচনায় বসার আহ্বান জানিয়েছি। তিনি বলেন, ‘আলাপ আলোচনা করলে ভুল বোঝাবুঝির নিরসন হবে, কারণ প্রেস কাউন্সিলকে শক্তিশালী করা মানে সাংবাদিকদের শক্তিশালী করা।’

বর্তমান বাস্তবতা তুলে ধরে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘এখন ফেসবুক পেজ খুলে সেটিকেও গণমাধ্যম হিসেবে প্রচার করা হয়। সংশ্লিষ্ট সবাই আবার সাংবাদিক পরিচয় দেয়। গ্রামে-গঞ্জে এখন যে ভুঁইফোড় অনলাইন পোর্টাল, ভুঁইফোড় ফেসবুক, আবার একটা ক্যামেরা নিয়ে কিছু করা, ওটাই একটা মিডিয়া, এটিই বাস্তবতা। ফলে কোনটি প্রকৃত সংবাদমাধ্যম এবং কে সাংবাদিক, তা নিয়ে বিরাট বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে। এগুলোর একটা সুরাহা হওয়া প্রয়োজন। যারা সত্যিকারের সাংবাদিক তারা এর সাথে কখনই যুক্ত নয়। সাংবাদিকরাও চায় এগুলো থেকে মুক্তি। সাংবাদিক সংগঠনগুলোর দাবিও এটি। আমি আপনাদের দাবির সাথে একাত্ম। এ জন্য সাংবাদিকদের তালিকা প্রণয়ন প্রয়োজন। প্রেস কাউন্সিল এবং সাংবাদিক সংগঠনগুলোকে সাথে নিয়েই এটি করা বাঞ্ছনীয়।’

তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের সরকার গণমাধ্যমবান্ধব সরকার। বাংলাদেশে গণমাধ্যম যতটুকু স্বাধীনতা ভোগ করে সেটি অনেক উন্নয়নশীল দেশের জন্য উদাহরণ। আমরা মনে করি, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে টিকিয়ে রেখে রাষ্ট্রকে এগিয়ে নিতে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা এবং বিকাশ অপরিহার্য। সে লক্ষ্য নিয়েই আমাদের সরকার কাজ করছে।’

সূত্র : বাসস

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Developed By cinn24.com
themesbazar24752150