নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
২০১৬ সালের ৩১ ডিসেম্বর থার্টি-ফাস্টের রাতে পরিচয় কাজী লুৎফর রহমান রিয়াজ ও মেঘলার (মেঘলা ছদ্ম নাম)। এতপর ১৮ আগস্ট ২০১৭ বিয়ের পিড়িতে বসে দশম শ্রেনীতে পড়ুয়া মেঘলা৷ বিয়ের পরদিন থেকে বহুগামী, দেহব্যসায়ী বোন রন্ধন শিল্পী নাহিদ সুলতানা ও রিয়াজ, মেঘলাকে তাদের অনৈতিক কর্মকান্ডে যুক্ত হতে চাপ সৃষ্টি শুরু হয়। চলতে থাকে অমানুষিক নির্যাতন প্রতিনিয়ত। এরপর ২০২০ সালের ১৭ ডিসেম্বর রাতে রিয়াজ, নাহিদ সুলতানা, রিয়াজ এর বাবা কাজী মিজানুর রহমান, মা বদরুন্নেসা মায়া, রিয়াজের মামাতো বোন শাম্মী ও তার স্বামী বাজরুল রাহমান সুমন মিলে হত্যার চেষ্টা করে। মেঘলা চিৎকারে প্রতিবেশীরা এগিয়ে এলে পরদিন ১৮ ডিসেম্বর ২০২০ চরিত্রহীন অপবাদ দিয়ে বাসা থেকে বের করে দেয়। এতপর মেঘলা বা-মায়ের পরিবার আশ্রয় নেয়। অসহায় মেঘলার কাছে রিয়াজ এর মাদক ব্যবসার,মাদক সেবন এর প্রমান আছে পরবর্তী সময়ে ৩ বার গাড়ি চাপা দিয়ে হত্যা করার চেষ্টা করেন আদাবর থানায় জিডি এবং সিএমএম আদালতে কোর্টে “হত্যা চেষ্টা মামলা ৩০২/৩৪ ধারা চলমান।
এছাড়াও ১৯৮৫ সালের মুসলিম পরিবারিক আদালত আইনের ৫(গ),৫(ঘ)বিধান মতে বাদিনীর পাওনা কৃত দেনমোহর ও খোরপোষ আদায় নালিশ, নারী নির্যাতন দমনের আইনে ১১(গ) নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১১ (গ) ধারায়। এবং যৌতুক ৪ ধারায় মামলা চলমান আছে। এমতাবস্থায় যেহেতু রিয়াজ তামিশনা গুরুপ এ চাকরি করেন সেখান কার ডিরেক্টর দের পরিচয় এ বিভিন্ন হুমকি ধামকি দেন মেরে ফেলার। নানারকম উচ্চ ক্ষমতা সম্পুর্ন মানুষের সাথে চাকরি করেন এবং মাদক ব্যবসায়ী সেহেতু তারা ক্ষমতা ব্যবহার করে জামিনে আসে। তাই মেঘলার মামলা নিষ্পত্তি হওয়ার আগেই তামিশ গুরুপ এবং তার বোন নাহিদ সুলতানা তার ক্ষমতার বলে বিয়ে দিচ্ছেন আগামী ১৬ সেপ্টেম্বর আরেকটি মেয়ের সাথে আনুষ্ঠানিক বিয়ের আয়োজন করছে। তামিশনা গুরুপ, সরকারের উর্ধতন কর্মকর্তা ও প্রশাসনের কাছে মেঘলার আবেদন মামলা নিষ্পত্তি না হওয়ার আগেই যেন প্রশাসন এই বিয়ে বন্ধ করেন। মেঘলার মহামূল্যবান সার্টিফিকেট, স্বর্ণ,আসবাবপত্র আটকে রেখেছেন। বহুগামী রিয়াজ কে সংশোধনের চেষ্টা করলে মেরে ফেলার চেষ্টা বহুবার করেছে।
তামিশনার গুরুপের বিভিন্ন মানুষের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে তারা কোনো সাহায্য করেনি।