বাবার উৎসাহই এগিয়ে নিয়ে যায় লক্ষ্মীকে। নিজের প্রতিভাকে সকলের সামনে তুলে ধরে স্কুলপড়ুয়া। এরপর চোখের নিমেষে মাত্র ৫৮ মিনিটে ৪৬ রকমের রান্না করে ফেলে সে। তার অসাধারণ রন্ধন প্রতিভা তাক লাগিয়ে দেয় সকলকে। নিজের যোগ্যতা লক্ষ্মী ইউনিকো বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসেও নাম তুলেছে। নিজের শখকে কাজে লাগিয়ে যে বিশ্বরেকর্ড করা সম্ভব, তা এখনও বিশ্বাস করতে পারছে না ওই স্কুলপড়ুয়া। মেয়ের সাফল্য অত্যন্ত খুশি তার বাবা-মাও। উল্লেখ্য, এর আগে কেরলের বছর দশকের সানভি অল্প সময়ে ৩০টি পদ রান্না করে সকলকে তাক লাগিয়ে দিয়েছিল। তাকেও টপকে গিয়েছে তামিলনাড়ুর (Tamil Nadu) লক্ষ্মী।