শুক্রবার, ০২ জুন ২০২৩, ০৫:৫৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ঝিনাইগাতীতে ইউপি চেয়ারম্যান, সদস্য ও সচিবগণের ৩দিন ব্যাপী “মৌলিক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত নওগাঁ মারুফ হোসেন নামে এক স্কুল ছাত্রকে লাঠি দিয়ে পিটালেন ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি!!!! বিজয় নগর উপজেলার ইউএনও এর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করায় আশিকুর রহমান রনিকে আদালত র্কতৃক ভৎসনা ও মামলা খারিজ রাঙ্গাবালী উপজেলার চালিতাবুনিয়া ইউনিয়নের উপ স্বাস্থ্য কেন্দ্রের ভবন টি ঝুঁকিপূর্ণ মধুপুর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিবকে পুনরায় পদে বহাল নওগাঁ জেলা পুলিশ কর্তৃক চাঞ্চল্যকর অটোরিক্সা চালকের গলাকাটা ক্লুলেস হত্যাকান্ডের রহস্য উৎঘাটন জামালপুরের দিকপাইতে মাদক পাচারকালে ০২ মাদক ব্যাবসায়ী-কে আটক করেছে র‍্যাব-১৪ কালাইয়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা নিজ মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে আব্দুল খলিল নামে একজন গ্রেফতার নিয়োগ বাণিজ্য আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে প্রধান শিক্ষক মো.আবু তৈয়ব বরখাস্ত শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে জমি সংক্রান্ত সংঘর্ষে আহত-৩ গুনাহার ইউনিয়ন পরিষদের ২৩-২৪ অর্থবছরের উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা দুপচাঁচিয়া উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে ২০২৩ তামাক মুক্ত দিবস পালিত লালমনিরহাটে বিডি হেডলাইন্স ২৪ ডট কম এর শুভ উদ্বোধন মধুপুরে বাস-অটোভ্যানের সংঘর্ষে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানসহ ৪জনের মৃত্যু শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে মাদক বিরোধী গণসচেতনতামূলক র‍্যালী ও পথসভা অনুষ্ঠিত নিয়োগ বাণিজ্য আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে প্রধান শিক্ষক মো.আবুতৈয়ব বরখাস্ত জয়পুরহাটের কালাইয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে মতবিনিময় সভা নওগাঁয় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত!! রাঙ্গাবালীতে চর মোন্তাজ ইউনিয়ন পরিষদের উম্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

টিকা পেতে রেজিস্ট্রেশন শুরু ২৬ জানুয়ারি

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ১২ জানুয়ারী, ২০২১
  • ১৫০ বার পঠিত

করোনাভাইরাসের টিকা পেতে প্রত্যেকেই অ্যাপসের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। আর এ রেজিস্ট্রেশন শুরু হবে ২৬ জানুয়ারি থেকে। সেখান থেকে সরকার টিকা গ্রহীতার সম্পর্কে যেমন সব তথ্য পাবেন, তেমনি যারা টিকা নেবেন, তারাও পরবর্তী আপডেট সম্পর্কে জানতে পারবেন।

সোমবার বিকেল ৪টায় মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নতুন ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মো. খুরশীদ আলম এসব তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, আইসিটি ডিভিশন অ্যাপস তৈরির কাজ করছে। অ্যাপ তৈরির কাজ শেষ হয়েছে বলে তারা জানিয়েছে।

স্বাস্থ্য মহাপরিচালক বলেন, অ্যাপসের মাধ্যমে প্রত্যেককেই ভ্যাকসিন গ্রহণের সময় জানিয়ে দেয়া হবে।

এনআইডি কার্ড না থাকলে তাদের জন্য কী ব্যবস্থা হবে জানতে চাইলে তিনি আরো বলেন, আমরা আগেই জানিয়েছি ১২ বছরের নিচে যারা আছে, যারা প্রেগন্যান্ট এবং যারা বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত, তাদের ভ্যাকসিন দেয়া হবে না। এর বাইরে যাদের এনআইডি কার্ড নেই, তাদের ব্যাপারে দ্বিতীয় ধাপে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

২৫ জানুয়ারির মধ্যেই ভ্যাকসিন আসবে

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মো. খুরশীদ আলম জানিয়েছেন, ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে চলতি (জানুয়ারি) মাসের ২১ থেকে ২৫ তারিখের মধ্যেই দেশে করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন আসবে।

তিনি বলেন, সেরাম ইনস্টিটিউটের সঙ্গে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসের চুক্তি হয়েছে। বেক্সিমকো আমাদের জানিয়েছে, সেরাম ইনস্টিটিউট আমাদের ভ্যাকসিন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি শেষ করেছে। ২১ থেকে ২৫ তারিখের মধ্যেই আমরা ভ্যাকসিন পেয়ে যাব।

তিনি আরো জানান, মোবাইল ফোনে অ্যাপটি ডাউনলোড করে প্রত্যেক ব্যক্তি নিজে থেকেই রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন। অ্যাপটা সবার জন্যই উন্মুক্ত থাকবে। যারা টিকা পাওয়ার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবেন, তাদেরও রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।

কীভাবে নিবন্ধন হবে?

স্মার্ট মোবাইল ফোনে ডাউনলোডের পর ফোন নম্বর ও এনআইডি নম্বর দিয়ে ব্যবহারকারীরা অ্যাপে নিজেরা নিবন্ধন করবেন। নিবন্ধন করার সময় নাম, জন্মতারিখ, এনআইডি নম্বর, অন্য কোনো শারীরিক জটিলতা রয়েছে কিনা, পেশা ইত্যাদি বিস্তারিত তথ্য দিতে হবে। তবে কারা আগে টিকা পাবেন, সেই অগ্রাধিকারের তালিকাটি প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন থেকেও সংগ্রহ করা হবে।

প্রত্যেক ব্যক্তি করোনাভাইরাসের দুটি করে ডোজ পাবেন। তাদের প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজের বিস্তারিতও অ্যাপের মাধ্যমে জানা যাবে। প্রতিবেশী ভারতেও টিকা দেয়ার ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয়ভাবে এরকম একটি অ্যাপের ব্যবহার করা হচ্ছে।

কোথায় পাওয়া যাবে অ্যাপ

অ্যান্ড্রয়েড ও অ্যাপল-উভয় স্টোরেই এ অ্যাপটি পাওয়া যাবে। স্মার্ট ফোনে অ্যাপটি ডাউনলোড করে নিতে হবে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএস, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এ-টু-আই ও তথ্য প্রযুক্তি বিভাগ এ অ্যাপটি তৈরির কাজ শেষ করেছে। এখন চলছে, শেষ মুহূর্তের মডিফিকেশন বা রূপান্তরের কাজ।

টিকা দেয়ার কার্যক্রম শুরুর অন্তত দু’সপ্তাহ আগে অ্যাপটি সবার জন্য উন্মুক্ত করার পরিকল্পনা করছেন কর্মকর্তারা।

কীভাবে টিকা দেয়া হবে?

বাংলাদেশে কোভিড-১৯ মোকাবিলায় জাতীয়ভাবে টিকাদানের খসড়া পরিকল্পনা চূড়ান্ত করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, সেই অনুযায়ী সর্বোচ্চ ঝুঁকিতে থাকাদের অগ্রাধিকার দিয়ে ভ্যাকসিন বণ্টন করা হবে।

সেক্ষেত্রে প্রথমেই রয়েছে কোভিড-১৯ রোগীদের সেবায় সরাসরি নিয়োজিত স্বাস্থ্যকর্মী, সম্মুখ সারিতে থাকা কর্মী এবং রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল যেসব রোগী তারা। দ্বিতীয় ধাপে থাকবে বয়স্ক, স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে এমন বয়স্ক মানুষ, শিক্ষাকর্মী, জনপরিবহনের কর্মীরা।

তিন পর্যায়ে মোট পাঁচটি ধাপে ১৩ কোটি ৮২ লাখ ৪৭ হাজারের বেশি মানুষকে ভ্যাকসিনের আওতায় আনা হবে।

যার মধ্যে প্রথম পর্যায়ের প্রথম ধাপে তিন শতাংশ বা ৫১ লাখ ৮৪ হাজার ২৮২ জনকে টিকা দেয়া হবে। দ্বিতীয় ধাপে সাত শতাংশ বা এক কোটি ২০ লাখ ৯৬ হাজার ৬৫৭ জনকে টিকা দেয়া হবে।

দ্বিতীয় পর্যায়ে একটি ধাপে ১১-২০ শতাংশ বা এক কোটি ৭২ লাখ ৮০ হাজারের বেশি মানুষ ভ্যাকসিন পাবেন।

তৃতীয় ও সর্বশেষ পর্যায়ে মোট দুটি ধাপে ভ্যাকসিন দেয়া হবে। এর মধ্যে প্রথম ধাপে ২১-৪০ শতাংশ বা তিন কোটি ৪৫ লাখ ৬১ হাজারের বেশি এবং দ্বিতীয় ধাপে ৪১-৮০ শতাংশ বা ছয় কোটি ৯১ লাখ ২৩ হাজার মানুষকে ভ্যাকসিনের আওতায় আনা হবে।

দু’জন টিকাদানকর্মী ও চার জন স্বেচ্ছাসেবক নিয়ে মোট ছয় জন করে একেকটি দল তৈরি করা হবে যারা এ টিকাদান কর্মসূচি মাঠপর্যায়ে পরিচালনা করবেন। প্রতিটি দল প্রতিদিন ১০০ থেকে ১৫০ জনকে টিকা দিতে পারবে বলে ধরা হয়েছে।

ছয় জনের দলগুলোতে এক জন নারী ও একজন পুরুষ টিকাদানকর্মী এবং স্বেচ্ছাসেবকদের মধ্যে কমপক্ষে এক জন নারী থাকবেন।

কোন ধাপে কারা টিকা পাবেন?

প্রথম পর্যায়ের প্রথম ধাপে যে তিন শতাংশ মানুষ ভ্যাকসিনেশনের আওতায় আসবেন তারা হচ্ছেন সব ধরনের সরকারি স্বাস্থ্যসেবা এবং সমাজকর্মী যারা কোভিড মোকাবিলায় সরাসরি জড়িত। এদের মধ্যে রয়েছেন চিকিৎসক, নার্স এবং মিডওয়াইফারি পেশায় নিয়োজিত কর্মী, মেডিকেল-প্যাথলজি ল্যাব কর্মীরা, পেশাদার স্বাস্থ্য ও পরিচ্ছন্ন কর্মীরা, সাইকোথেরাপির সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা, মেডিসিন পারসনেল, কমিউনিটি স্বাস্থ্যকর্মী, অ্যাম্বুলেন্স চালক মিলে তিন লাখ ৩২ হাজার জন।

সব সরকারি ও বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা কর্মী, যারা এর বিভিন্ন ধাপে কাজ করে কিন্তু সরাসরি কোভিড-১৯ মোকাবিলার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নয় যেমন স্বাস্থ্যব্যবস্থার ব্যবস্থাপনা কর্মী, ক্ল্যারিক, বাণিজ্যকর্মী, লন্ড্রি কর্মী, অ্যাম্বুলেন্স ছাড়া অন্য গাড়ির চালক-এমন এক লাখ ২০ হাজার জনকে ভ্যাকসিন দেয়া হবে।

এছাড়া দুই লাখ ১০ হাজার মুক্তিযোদ্ধা, পাঁচ লাখ ৪৬ হাজারের বেশি ফ্রন্ট লাইনে কাজ করা আইন-শৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য যেমন পুলিশ, ট্রাফিক পুলিশ, আনসার, ভিডিপি সদস্য, তিন লাখ ৬০ হাজার অন্যান্য বাহিনী যেমন সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনী, বিজিবি, র‍্যাব, কোস্ট গার্ড ও প্রেসিডেন্ট গার্ডের সদস্য, বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের ৫০ হাজার কর্মকর্তা, ফ্রন্ট লাইনে কাজ করা সাংবাদিক ও মিডিয়া কর্মী ৫০ হাজার জনকে ভ্যাকসিনের আওতায় আনা হবে।

এ ধাপে আরো যারা ভ্যাকসিন পাবেন তারা হচ্ছেন, জনপ্রতিনিধি, সিটি করপোরেশন ও পৌরসভা কর্মী, ধর্মীয় নেতা, দাফন ও সৎকারে নিয়োজিত কর্মী, ওয়াসা, ডেসা, তিতাস ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মী, স্থল, সমুদ্র ও বিমান বন্দর কর্তৃপক্ষ, প্রবাসী শ্রমিক, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের সরকারি কর্মী, ব্যাংক কর্মী, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম রয়েছে এমন রোগী, রোহিঙ্গা এবং বাফার, জরুরি ও মহামারি ব্যবস্থাপনায় নিয়োজিত কর্মী।

প্রথম ধাপের দ্বিতীয় পর্যায়ে টিকা দেয়া হবে ৬০ বছর বা তার অধিক বয়স্ক নাগরিকদের।

দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রথম ধাপে ৫৫ বছর বা তার চেয়ে বেশি বয়সী নাগরিক, বয়স্ক এবং স্বাস্থ্যঝুঁকিতে থাকা মানুষ, শিক্ষক এবং সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কর্মী, প্রথম পর্যায়ে বাদ পড়া মিডিয়া কর্মী, দুর্গম এলাকায় বসবাসরত মানুষ, আদিবাসী সম্প্রদায়ের সদস্য, গণপরিবহন কর্মী, হোটেল, রেস্তোরাঁ ও ওষুধের দোকানের কর্মী, গার্মেন্টস শ্রমিক, যৌনকর্মী ও তৃতীয় লিঙ্গের সদস্যরা।

তৃতীয় পর্যায়ের দুটি ধাপের মধ্যে প্রথম ধাপে যাদের টিকা গ্রহণে অগ্রাধিকার দেয়া হবে তাদের মধ্যে রয়েছে শিক্ষক ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী যারা আগের ধাপে টিকা পাননি, গর্ভবতী নারী, অন্যান্য সরকারি কর্মচারী, অন্যান্য আইন প্রয়োগকারী কর্মী, অন্যান্য স্বায়ত্বশাসিত ও আধা-সরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মী, রপ্তানি ও শিল্প প্রতিষ্ঠানের কর্মী, বেসরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্র ও বন্দর কর্মী, কয়েদি ও জেলকর্মী, শহরের বস্তিবাসী বা ভাসমান জনগোষ্ঠী, কৃষি ও খাদ্য সরবরাহের কাজে নিয়োজিত কর্মী, ডরমেটরির বাসিন্দা, গৃহহীন জনগোষ্ঠী, অন্যান্য শিল্পপ্রতিষ্ঠানের কর্মী, বাদ পড়া গণপরিবহন কর্মী, বাদ পড়া ৫০-৫৪ বছর বয়সী নাগরিক, জরুরি ও মহামারি ব্যবস্থাপনায় নিয়োজিত ব্যক্তিরা।

তৃতীয় পর্যায়ের শেষ ধাপে যারা টিকা পাবেন তারা হচ্ছেন অন্য ধাপে বাদ পড়া যুব জনগোষ্ঠী, শিশু ও স্কুলগামী শিক্ষার্থী, এবং এর আগের সব ধাপে বাদ পড়া জনগোষ্ঠী।

সব মিলিয়ে ৮০ শতাংশ জনগনকে ভ্যাকসিনের আওতায় আনতে ১৯২ দিন সময় লাগবে বলে পরিকল্পনায় বলা হয়েছে। সরকারি ছুটির দিন ছাড়া বাকি দিনগুলোতে সকাল ৯টা থেকে বিকেল তিনটা পর্যন্ত টিকাদান কর্মসূচি চলবে। সরকারি ছুটির দিনে বিশেষ পরিকল্পনার আওতায় নির্ধারিত কিছু টিকাদান কেন্দ্রে সন্ধ্যায় টিকা দেয়া হবে।

ভ্যাকসিনগুলোকে জাতীয় পর্যায় থেকে জেলা পর্যায় এবং সিটি করপোরেশন এলাকায় রেফ্রিজারেটর ট্রাকে করে পরিবহন করবে ইপিআই।

জাতীয় পর্যায় এবং অগ্রাধিকার পরিকল্পনার পাশাপাশি রোহিঙ্গাদের টিকার আওতায় আনতে আলাদা পরিকল্পনা প্রণয়নেরও কথা বলা হয়েছে এ পরিকল্পনায়।

সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকা জনগোষ্ঠী থেকে শুরু করে পর্যায়ক্রমে কম ঝুঁকিতে রয়েছে এমন জনগোষ্ঠীকে টিকা দেয়া হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Developed By cinn24.com
themesbazar24752150