বুধবার, ২২ মার্চ ২০২৩, ০৭:০০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
রাজশাহীর উপশহর মহিলা কলেজে নবীন বরণ কচুয়া আহমাদিয়া দাখিল মাদ্রাসার দাখিল পরিক্ষার্থীদের বিদায় ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত: মুঘল স্থাপত্যের নিদর্শন ঐতিহ্যবাহী তিন গম্বুজ মিঠাপুকুর মসজিদ দুপচাঁচিয়া থানা অভিযানে তিন জুয়ারী গ্রেফতার শহীদ মিনার চত্ত্বরে পড়ে ছিল শ্রমিকের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত আহত চার নওগাঁসহ সারাদেশে একযোগে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর পাচ্ছেন আরও ৪০ হাজার গৃহহীন-ভূমিহীন পরিবার!!! রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডের ১৫ কর্মকর্তার পদোন্নতি স্থগিত প্রধানমন্ত্রীর উপহারের গৃহ পেল ৭৫ ভূমিহীন তোমাদেরকেই এই দেশ এগিয়ে নিতে হবে: সৈয়দ আহমদ শফী আশরাফী দুপচাঁচিয়া পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও সংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে রমজান উপলক্ষে ২০ টি পরিবারকে ১ মাসের খাবার বিতরণ প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে রাসিক মেয়রের মতবিনময় বাঘার ৩০০ বছরের পুরনো মসজিদ রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে বিলুপ্তির পথে গোদাগাড়ীর মান্ডইল গ্রামের মেয়েদের শপথ বাল্য বিবাহ না করার শাফিউল আলম মেডিকেলে সুযোগ পেয়েও ভর্তির খরচ নিয়ে দুশ্চিন্তায়। মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে এম.আর.কে উচ্চ বিদ্যালয়ে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা কলেজ ছাত্রী লামিয়া হত্যার বিচারের দাবীতে নাজিরপুরে মানববন্ধন কচুয়া আহমাদিয়া দাখিল মাদ্রাসার দাখিল পরিক্ষার্থীদের বিদায় ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত: আলতাফ নগর ইবনে সৈয়দ দ্বি-মুখী উচ্চ বিদ্যালয়ে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে

বজ্রপাতে মৃত্যু, জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা জরুরি

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১০ জুন, ২০২০
  • ৪৫৬ বার পঠিত

Cinn:দেশে বজ্রপাতে মৃত্যু ও আহতের ঘটনা গত কয়েক বছর ধরে বেড়েই চলেছে। চলতি গ্রীষ্ম মৌসুমেও বজ্রপাতে প্রাণ হারিয়েছেন অনেকে। গত দু’মাসে দেশে বজ্রপাতে ১৬৭ জনের মৃত্যু হয়েছে।

উল্লেখ্য, এপ্রিল থেকে প্রায় প্রতিদিনই বজ্রপাতে হতাহতের খবর পাওয়া যাচ্ছে। কয়েকদিন আগে সিলেটে একদিনেই মারা গেছে ৯ জন। বজ্রপাতে প্রতিটি মৃত্যুর ঘটনার সঙ্গে আরও অনেকে আহত হয়ে থাকেন। এ হিসাবে দেশে প্রতিবছর বজ্রপাতে আহত হওয়ার সংখ্যাটিও কম নয়।

জানা গেছে, বজ্রপাতে আহতরা স্থায়ীভাবে প্রতিবন্ধী হয়ে যান। দেশে নিুবিত্তের মানুষই সবচেয়ে বেশি বজ্রপাতের শিকার হয়ে থাকেন। অনেক ক্ষেত্রে পরিবারের প্রধান কর্মক্ষম ব্যক্তিটিই বজ্রপাতের শিকার হয়ে থাকেন। যেসব পরিবারের প্রধান কর্মক্ষম বক্তি বজ্রপাতের শিকার হন, সেসব পরিবারকে অবর্ণনীয় দুর্ভোগ পোহাতে হয়।

বিশেষজ্ঞদের মতে, পৃথিবীতে বজ্রপাতে যত মানুষ মারা যায়, তার এক-চতুর্থাংশই বাংলাদেশের। দেশের বিস্তীর্ণ এলাকার হাওর, বাঁওড় ও বিলে অনেক মানুষ সারা দিন নানা রকম কর্মকাণ্ডে যুক্ত থাকে। প্রশ্ন হল, তাদের কতজন বজ্রপাত থেকে নিজেকে সুরক্ষার বিষয়ে সচেতন?

অনেকে কালো মেঘ দেখা দিলে বিপদ জেনেও উন্মুক্ত স্থানে কাজে যেতে বাধ্য হয়। এ ক্ষেত্রে উন্মুক্ত স্থানে কাজের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা যাতে বজ্রপাত থেকে নিজেদের সহজে রক্ষা করতে পারে, সে জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া জরুরি হয়ে পড়েছে। বাসাবাড়িতেও বজ্রপাত থেকে সুরক্ষার ব্যবস্থা না নিলে সে ক্ষেত্রেও বিপদের আশঙ্কা থেকে যায়।

বজ্রপাত বৃদ্ধির প্রকৃত কারণ সম্পর্কে বিশেষজ্ঞরা পর্যাপ্ত তথ্য দিতে পারছেন না। তবে ধারণা করা হচ্ছে, আধুনিক যন্ত্রপাতির ব্যবহার এবং বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির সঙ্গে বজ্রপাত বৃদ্ধির একটি সম্পর্ক রয়েছে। এ অবস্থায় ব্যাপক হারে জনসচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমেই এ বিষয়ক হতাহতের সংখ্যা কমিয়ে আনা সম্ভব।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Developed By cinn24.com
themesbazar24752150