ঢাকা ০৯:৫৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫, ৫ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
ডোনাল্ড ট্রাম্পের আহ্বান উপেক্ষা করে তেল স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন রাষ্ট্রপতির আদেশ ক্রমে বাংলাদেশের সামুদ্রিক জলসীমায় মাছ ধরার উপর ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা ঢাকায় জাতীয় পার্টির ইফতার মাহফিলে হামলা, বেশ কয়েকজন আহত নওগাঁ বগুড়া-ঢাকা আন্তঃজেলা ও দূরপাল্লার সবধরনের বাস চলাচল বন্ধ প্রধান উপদেষ্টার সাথে সেনাপ্রধানের সৌজন্য সাক্ষাৎ দুপচাঁচিয়ার কইলে ১৬ প্রহর ব্যাপী রাধা গোবিন্দের পদাবলী লীলা কীর্তন শুরু রংপুরের মিঠাপুকুরে বোরকা পরে পালানোর সময় ‘ধর্ষক’কে ধরে গণপিটুনি জাপানি নায়িকা পর্নোগ্রাফি ছেড়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন বাংলাদেশ প্রেসক্লাব দুপচাঁচিয়া উপজেলা কমিটির ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত দুপচাঁচিয়া উপজেলা প্রেসক্লাবের ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

আসছে মধ্যপন্থার নতুন রাজনৈতিক দল

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৯:৩৪:৩৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ ২১ বার পড়া হয়েছে
অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ছবি-সংগৃহীত
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্র ও তরুনতের নেতৃত্বে আসছে নতুন রাজনৈতিক দল। চলতি মাসের শেষ সপ্তাহে আনুষ্ঠানিক ভাবে আত্নপ্রকাশ ঘটবে নতুন দলটির । জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে অসিম সাহসিকতার সঙ্গে নেতৃত্ব দেয়া নেতা নাহিদ ইসলাম হচ্ছেন নতুন রাজনৈতিক দলের আহবায়ক। বর্তমানে যিনি অর্ন্তবর্তী সরকারের তথ্য উপদেষ্টার দায়িত্বে রয়েছেন। নতুন দলের নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই তিনি উপদেষ্টা পরিষদ থেকে পদত্যাগ করবেন। নতুন রাজনৈতিক দলটির সদস্য সচিব হিসেবে বেশ কয়েকজনের নাম জোরেসোড়ে শুনা যাচ্ছে। বিশেষ করে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহবায়ক নাসির উদ্দিন পাঠোয়ারী, সদস্য সচিব আখতার হোসেন, মুখপাত্র সারজিস আলম, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহবায়ক হাসনাত আবদুল্লাহর নাম আলোচনায় রয়েছে সদস্য সচিব হিসেবে। এছাড়া দেশের বিভিন্ন জেলা ও বিশ্ববিদ্যালয়ে নেতৃত্ব দেয়া জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা থাকছেন নতুন রাজনৈতিক দলটির কেন্দ্রীয় কমিটিতে। ধারনা করা হচ্ছে অন্তত দেড় শতাধিক ছাত্র ও তরুনদের নিয়ে গঠন করা হবে নতুন রাজনৈতিক দলের প্রথম কেন্দ্রীয় আহবায়ক কমিটি। গত বছরের ৫ অগাস্ট শেখ হাসিনার সরকার পতনের পর থেকেই শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে নতুন দল গঠনের গুঞ্জন শুরু হয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন দেশজুড়ে কমিটি গঠন করতে শুরু করে এবং জাতীয় নাগরিক কমিটিও থানা পর্যায় পর্যন্ত সংগঠন বিস্তৃত করছে। মূলত এই ছাত্র আন্দোলন, নাগরিক কমিটি ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের মিলিয়ে নতুন দল তৈরি হচ্ছে। ইতিমধ্যে দল গঠনের প্রায় সকল কাজই সম্পন্ন করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা। তবে নতুন রাজনৈতিক দল ঘোষণা করা হলেও জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কার্য্যক্রমও অব্যাহত থাকবে। অর্থ্যাৎ এই দুইটি সংগঠন বিলুপ্ত হচ্ছে না। এদিকে নতুন দলের দায়িত্ব নিতে কিছু দিনের মধ্যেই নিজেসহ উপদেষ্টা পরিষদে থাকা শিক্ষার্থীরা পদ ছাড়তে পারেন বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেন, ছাত্রদের নেতৃত্বে একটা নতুন রাজনৈতিক দলের পরিকল্পনা বা আলোচনা রয়েছে।সে দলে অংশগ্রহণ করতে হলে সরকারে থেকে সেটি সম্ভব নয়। সেই দলে আমি যদি যেতে চাই তাহলে সরকার থেকে আমি পদত্যাগ করবো। তথ্য উপদেষ্টা আরও বলেন, আমরা চিন্তাভাবনা করছি। আমি ব্যক্তিগতভাবেও চিন্তাভাবনা করছি। যদি মনে করি, সরকারের থেকে আমার মাঠে যাওয়া, জনগণের সঙ্গে কাজ করা বেশি জরুরি। মনে হয় আমি সরকার ছেড়ে দেবো এবং সে দলের প্রক্রিয়ায় যুক্ত হবো।
খোঁজ খবর নিয়ে জানা গেছে, মধ্যপন্থা অবলম্বন করেই দেশের রাজনীতিতে গুনগত পরিবর্তন ও সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা পূরণে কাজ করবে নতুন রাজনৈতিক দলটি। এছাড়া ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানে আদর্শের ওপর ভিত্তি করে নতুন রাজনৈতিক দলটি যাত্রা শুরু করবে।বাংলাদেশে বিদ্যামান পরিবারতান্ত্রিক রাজনীতি থেকে বেরিয়ে এসে যোগ্যতা ও দক্ষতার ভিত্তিতে দলে নেতৃত্ব নির্ধারন করতে পারবেন দলটির নেতাকর্মীরা।
এই ব্যাপারে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহবায়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ছাত্র সমাজের উদ্যোগে জাতীয় নাগরিক কমিটির যে একটি দল আসছে, সেটি একটি মধ্যপন্থার দল হবে। দলটি কোনো বাইনারি প্রসেসের মধ্যে থাকবে না, মতাদর্শ ভিত্তিক বিভাজন থাকবে না। আমাদের সামাজিকভাবে ঐক্যের জায়গাটা গড়তে হবে। জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখপাত্র সামান্তা শারমিন বলেন, তরুণদের মধ্যে যারা সিনিয়র, আন্দোলনের সময় সামনে থেকে নেতৃত্বে দিয়েছেন, যারা রাজনীতি সম্পর্কে ভালো বোঝেন তাদের দলের গুরুত্বপূর্ণ পদপদবিতে রাখা হবে। তিনি আরো বলেন, তরুণদের নেতৃত্বেই রাজনৈতিক দল হবে। গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে অনেক বছর পর একটি বড় রাজনৈতিক দল গঠনের সুযোগ সামনে এসেছে। গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া তরুণদের নেতৃত্বে আমরা এই সুযোগ কাজে লাগাতে চাই। সেভাবেই আমরা কাজ করছি।
প্রসঙ্গত, ছাত্র-জনতার তীব্র আন্দোলনের মুখে গত বছরের ৫ আগস্ট ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন শেখ হাসিনা। এরপর ৮ আগস্ট নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করে অন্তর্র্বতীকালীন সরকার। এ অবস্থার মধ্যেই রাষ্ট্র পুনর্গঠন, ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ ও নতুন বাংলাদেশে রাজনৈতিক বন্দোবস্ত সফল করার লক্ষ্যে গত সেপ্টম্বরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতাদের নেতৃত্বে আত্মপ্রকাশ করে জাতীয় নাগরিক কমিটি। এরপর নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের ঘোষণা দেওয়া হয়। এই ঘোষণার পরপরই নতুন দল ঘিরে দেশের অভ্যন্তরে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

আসছে মধ্যপন্থার নতুন রাজনৈতিক দল

আপডেট সময় : ০৯:৩৪:৩৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

ছবি-সংগৃহীত
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্র ও তরুনতের নেতৃত্বে আসছে নতুন রাজনৈতিক দল। চলতি মাসের শেষ সপ্তাহে আনুষ্ঠানিক ভাবে আত্নপ্রকাশ ঘটবে নতুন দলটির । জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে অসিম সাহসিকতার সঙ্গে নেতৃত্ব দেয়া নেতা নাহিদ ইসলাম হচ্ছেন নতুন রাজনৈতিক দলের আহবায়ক। বর্তমানে যিনি অর্ন্তবর্তী সরকারের তথ্য উপদেষ্টার দায়িত্বে রয়েছেন। নতুন দলের নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই তিনি উপদেষ্টা পরিষদ থেকে পদত্যাগ করবেন। নতুন রাজনৈতিক দলটির সদস্য সচিব হিসেবে বেশ কয়েকজনের নাম জোরেসোড়ে শুনা যাচ্ছে। বিশেষ করে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহবায়ক নাসির উদ্দিন পাঠোয়ারী, সদস্য সচিব আখতার হোসেন, মুখপাত্র সারজিস আলম, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহবায়ক হাসনাত আবদুল্লাহর নাম আলোচনায় রয়েছে সদস্য সচিব হিসেবে। এছাড়া দেশের বিভিন্ন জেলা ও বিশ্ববিদ্যালয়ে নেতৃত্ব দেয়া জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা থাকছেন নতুন রাজনৈতিক দলটির কেন্দ্রীয় কমিটিতে। ধারনা করা হচ্ছে অন্তত দেড় শতাধিক ছাত্র ও তরুনদের নিয়ে গঠন করা হবে নতুন রাজনৈতিক দলের প্রথম কেন্দ্রীয় আহবায়ক কমিটি। গত বছরের ৫ অগাস্ট শেখ হাসিনার সরকার পতনের পর থেকেই শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে নতুন দল গঠনের গুঞ্জন শুরু হয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন দেশজুড়ে কমিটি গঠন করতে শুরু করে এবং জাতীয় নাগরিক কমিটিও থানা পর্যায় পর্যন্ত সংগঠন বিস্তৃত করছে। মূলত এই ছাত্র আন্দোলন, নাগরিক কমিটি ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের মিলিয়ে নতুন দল তৈরি হচ্ছে। ইতিমধ্যে দল গঠনের প্রায় সকল কাজই সম্পন্ন করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা। তবে নতুন রাজনৈতিক দল ঘোষণা করা হলেও জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কার্য্যক্রমও অব্যাহত থাকবে। অর্থ্যাৎ এই দুইটি সংগঠন বিলুপ্ত হচ্ছে না। এদিকে নতুন দলের দায়িত্ব নিতে কিছু দিনের মধ্যেই নিজেসহ উপদেষ্টা পরিষদে থাকা শিক্ষার্থীরা পদ ছাড়তে পারেন বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেন, ছাত্রদের নেতৃত্বে একটা নতুন রাজনৈতিক দলের পরিকল্পনা বা আলোচনা রয়েছে।সে দলে অংশগ্রহণ করতে হলে সরকারে থেকে সেটি সম্ভব নয়। সেই দলে আমি যদি যেতে চাই তাহলে সরকার থেকে আমি পদত্যাগ করবো। তথ্য উপদেষ্টা আরও বলেন, আমরা চিন্তাভাবনা করছি। আমি ব্যক্তিগতভাবেও চিন্তাভাবনা করছি। যদি মনে করি, সরকারের থেকে আমার মাঠে যাওয়া, জনগণের সঙ্গে কাজ করা বেশি জরুরি। মনে হয় আমি সরকার ছেড়ে দেবো এবং সে দলের প্রক্রিয়ায় যুক্ত হবো।
খোঁজ খবর নিয়ে জানা গেছে, মধ্যপন্থা অবলম্বন করেই দেশের রাজনীতিতে গুনগত পরিবর্তন ও সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা পূরণে কাজ করবে নতুন রাজনৈতিক দলটি। এছাড়া ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানে আদর্শের ওপর ভিত্তি করে নতুন রাজনৈতিক দলটি যাত্রা শুরু করবে।বাংলাদেশে বিদ্যামান পরিবারতান্ত্রিক রাজনীতি থেকে বেরিয়ে এসে যোগ্যতা ও দক্ষতার ভিত্তিতে দলে নেতৃত্ব নির্ধারন করতে পারবেন দলটির নেতাকর্মীরা।
এই ব্যাপারে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহবায়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ছাত্র সমাজের উদ্যোগে জাতীয় নাগরিক কমিটির যে একটি দল আসছে, সেটি একটি মধ্যপন্থার দল হবে। দলটি কোনো বাইনারি প্রসেসের মধ্যে থাকবে না, মতাদর্শ ভিত্তিক বিভাজন থাকবে না। আমাদের সামাজিকভাবে ঐক্যের জায়গাটা গড়তে হবে। জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখপাত্র সামান্তা শারমিন বলেন, তরুণদের মধ্যে যারা সিনিয়র, আন্দোলনের সময় সামনে থেকে নেতৃত্বে দিয়েছেন, যারা রাজনীতি সম্পর্কে ভালো বোঝেন তাদের দলের গুরুত্বপূর্ণ পদপদবিতে রাখা হবে। তিনি আরো বলেন, তরুণদের নেতৃত্বেই রাজনৈতিক দল হবে। গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে অনেক বছর পর একটি বড় রাজনৈতিক দল গঠনের সুযোগ সামনে এসেছে। গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া তরুণদের নেতৃত্বে আমরা এই সুযোগ কাজে লাগাতে চাই। সেভাবেই আমরা কাজ করছি।
প্রসঙ্গত, ছাত্র-জনতার তীব্র আন্দোলনের মুখে গত বছরের ৫ আগস্ট ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন শেখ হাসিনা। এরপর ৮ আগস্ট নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করে অন্তর্র্বতীকালীন সরকার। এ অবস্থার মধ্যেই রাষ্ট্র পুনর্গঠন, ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ ও নতুন বাংলাদেশে রাজনৈতিক বন্দোবস্ত সফল করার লক্ষ্যে গত সেপ্টম্বরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতাদের নেতৃত্বে আত্মপ্রকাশ করে জাতীয় নাগরিক কমিটি। এরপর নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের ঘোষণা দেওয়া হয়। এই ঘোষণার পরপরই নতুন দল ঘিরে দেশের অভ্যন্তরে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে।