ঢাকা ০৯:২৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫, ৫ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
ডোনাল্ড ট্রাম্পের আহ্বান উপেক্ষা করে তেল স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন রাষ্ট্রপতির আদেশ ক্রমে বাংলাদেশের সামুদ্রিক জলসীমায় মাছ ধরার উপর ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা ঢাকায় জাতীয় পার্টির ইফতার মাহফিলে হামলা, বেশ কয়েকজন আহত নওগাঁ বগুড়া-ঢাকা আন্তঃজেলা ও দূরপাল্লার সবধরনের বাস চলাচল বন্ধ প্রধান উপদেষ্টার সাথে সেনাপ্রধানের সৌজন্য সাক্ষাৎ দুপচাঁচিয়ার কইলে ১৬ প্রহর ব্যাপী রাধা গোবিন্দের পদাবলী লীলা কীর্তন শুরু রংপুরের মিঠাপুকুরে বোরকা পরে পালানোর সময় ‘ধর্ষক’কে ধরে গণপিটুনি জাপানি নায়িকা পর্নোগ্রাফি ছেড়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন বাংলাদেশ প্রেসক্লাব দুপচাঁচিয়া উপজেলা কমিটির ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত দুপচাঁচিয়া উপজেলা প্রেসক্লাবের ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

কোম্পানীগঞ্জে নিহত ৪ শিবির কর্মীর লাশ উত্তোলন

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১২:৩৫:৫৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ ১১ বার পড়া হয়েছে
অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

কোম্পানীগঞ্জ (নোয়াখালী) প্রতিনিধি।
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে ১১ বছর পর আওয়ামী লীগ ও পুলিশের গুলিতে নিহত চার শিবির কর্মীর লাশ উত্তোলন করা হয়েছে।

সোমবার উপজেলার চরহাজারী ইউনিয়নের নিহত শিবির কর্মী আবদুল আজিজ রায়হান, রামপুর ইউনিয়নের সাইফুল ইসলাম এবং চরকাঁকড়া ইউনিয়নের সাইফুল ইসলাম বাবলুর লাশ উত্তোলন করা হয়।

এর আগে গত ১০ ডিসেম্বর নিহত শিবির কর্মী মতিউর রহমান সজিবের লাশ উত্তোলন করা হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) প্রশান্ত চক্রবর্তী, হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (আইও) এসআই মঈনুল ইসলাম, বসুরহাট পৌরসভা জামায়াতে ইসলামীর আমীর মাওলানা মোশাররফ হোসাইন সহ নিহতদের পরিবারের স্বজন ও বন্ধু-বান্ধব, রাজনৈতিক সহকর্মীবৃন্দ।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল কাদের মোল্লার মৃত্যুদণ্ডের প্রতিবাদে ২০১৩ সালের ১৪ ডিসেম্বর নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার বসুরহাট পৌরসভায় শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ মিছিলে জামায়াত-শিবিরের ৪ নেতাকর্মীকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় নিহত শিবির কর্মী সাইফুল ইসলামের বড় ভাই আমিরুল ইসলাম বাদী হয়ে আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। আদালত আবেদনটি আমলে নিয়ে কোম্পানীগঞ্জ থানাকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন। পরে গত ২৬ সেপ্টেম্বর ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই বসুরহাট পৌরসভার সাবেক মেয়র ও উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আবদুল কাদের মির্জা, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদল, সাবেক ইউএনও নুরুজ্জামান, তৎকালীন থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. শফিকুল ইসলাম ও ১৯ পুলিশ সদস্যসহ ১১২ জনের নাম উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা রেকর্ড করা হয়।

এ বিষয়ে নিহতদের পরিবারের পক্ষ থেকে সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেপ্তার করে সর্বোচ্চ শাস্তির অনুরোধ জানানো হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

কোম্পানীগঞ্জে নিহত ৪ শিবির কর্মীর লাশ উত্তোলন

আপডেট সময় : ১২:৩৫:৫৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

কোম্পানীগঞ্জ (নোয়াখালী) প্রতিনিধি।
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে ১১ বছর পর আওয়ামী লীগ ও পুলিশের গুলিতে নিহত চার শিবির কর্মীর লাশ উত্তোলন করা হয়েছে।

সোমবার উপজেলার চরহাজারী ইউনিয়নের নিহত শিবির কর্মী আবদুল আজিজ রায়হান, রামপুর ইউনিয়নের সাইফুল ইসলাম এবং চরকাঁকড়া ইউনিয়নের সাইফুল ইসলাম বাবলুর লাশ উত্তোলন করা হয়।

এর আগে গত ১০ ডিসেম্বর নিহত শিবির কর্মী মতিউর রহমান সজিবের লাশ উত্তোলন করা হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) প্রশান্ত চক্রবর্তী, হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (আইও) এসআই মঈনুল ইসলাম, বসুরহাট পৌরসভা জামায়াতে ইসলামীর আমীর মাওলানা মোশাররফ হোসাইন সহ নিহতদের পরিবারের স্বজন ও বন্ধু-বান্ধব, রাজনৈতিক সহকর্মীবৃন্দ।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল কাদের মোল্লার মৃত্যুদণ্ডের প্রতিবাদে ২০১৩ সালের ১৪ ডিসেম্বর নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার বসুরহাট পৌরসভায় শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ মিছিলে জামায়াত-শিবিরের ৪ নেতাকর্মীকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় নিহত শিবির কর্মী সাইফুল ইসলামের বড় ভাই আমিরুল ইসলাম বাদী হয়ে আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। আদালত আবেদনটি আমলে নিয়ে কোম্পানীগঞ্জ থানাকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন। পরে গত ২৬ সেপ্টেম্বর ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই বসুরহাট পৌরসভার সাবেক মেয়র ও উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আবদুল কাদের মির্জা, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদল, সাবেক ইউএনও নুরুজ্জামান, তৎকালীন থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. শফিকুল ইসলাম ও ১৯ পুলিশ সদস্যসহ ১১২ জনের নাম উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা রেকর্ড করা হয়।

এ বিষয়ে নিহতদের পরিবারের পক্ষ থেকে সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেপ্তার করে সর্বোচ্চ শাস্তির অনুরোধ জানানো হয়েছে।