সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ০৫:৪৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
জয়পুরহাট সদর উপজেলায় ব্র্যাক সেলপ কর্মসূচির সহায়তায় নিষ্পাপ শিশুটি ফিরে পেল তার বাবা মাকে ধামইরহাটে আদিবাসীদের সামাজিক অধিকার নিশ্চিতকরণ শীর্ষক সচেতনতামূলক সমাবেশ ৪৮ নওগাঁ ৩ আসনের সাংসদ সদস্য সৌরেন্দ্রনাথ চক্রবতী কৃষকের মাঝে দুটি কম্বাইন হারভেস্টার মেশিন বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত টাঙ্গাইলের মধুপুরে নব নির্বাচিত উপজেলা চেয়ারম্যানের গন সংবর্ধনা দুপচাঁচিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ক্লাবের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত পাঁচবিবি উপজেলা প্রেসক্লাবের নতুন কমিটি গঠন -সভাপতি রুহুল -সম্পাদক জুয়েল জিয়ারতে কা’বা হজ্ব ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলস এর সৌজন্যে পবিত্র হজ্ব প্রশিক্ষণ ও দোয়া মাহফিল গোবিন্দগঞ্জের নাকাই হাটে আনারস প্রতীকের নির্বাচনী জনসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে গোবিন্দগঞ্জের নাকাই হাটে আনারস প্রতীকের নির্বাচনী জনসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে গাইবান্ধায় চুড়িপট্টিতে আগুন লেগে ১০ দোকান পুড়ে ছাই প্রায় ৪ কুটি টাকার ক্ষতিসাধন গাইবান্ধার পলাশবাড়ীতে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীর ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত কালাইয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে ২ দিনব্যাপী সেরা কণ্ঠ জয়পুরহাট-২০২৪ ওমর স্কুলের জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহে জারীগানে জয়পুরহাট জেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠত্ব নওগাঁর বদলগাছি চঞ্চল কর মাদ্রাসার ছাত্র সাকিব হত্যার মামলার প্রধান আসামি আকবর গ্রেফতার বাকেরগঞ্জে বিএনপি নেতার বাড়িতে আওয়ামীলীগ নেতার নির্বাচনী অফিস, তৃণমূলে ক্ষোভ দুপচাঁচিয়ায় বার্মিজ চাকু সহ একজন গ্রেফতার নিত্যপণ্যের লাগামহীন বাজারের দিশেহারা ক্রেতারা রুহানি ফায়েজ হাসিলের লক্ষ্যে শাহ কবির মাজারে ওরশ মোবারক অনুষ্ঠিত হবে উপমহাদেশের নৃত্যশিল্পী বুলবুল চৌধুরীর প্রয়াণ দিবস আজ নওগাঁ মানসিক নির্যাতন থেকে বাঁচতে ছেলে ও পুত্র বধুর বিরুদ্ধে পিতার মামলা

বগুড়ায় ধানগাছচিত্রে ‘ বঙ্গবন্ধু’: গিনেস বুকে রেকর্ডের অপেক্ষা

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ৩ মার্চ, ২০২১
  • ১৭৯ বার পঠিত

বগুড়ার শেরপুর উপজেলার বালেন্দা গ্রামে এক শ বিঘা জমিতে দুই জাতের ধান লাগিয়ে তৈরি করা হয়েছে বঙ্গবন্ধুর সবচেয়ে বড় প্রতিকৃতি।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে গঠিত জাতীয় পরিষদের উদ্যোগে এবং ন্যাশনাল এগ্রিকেয়ার নামে একটি প্রাইভেট কোম্পানির অর্থায়নে প্রতিকৃতিটি তৈরি করা হয়েছে।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, খালি চোখে বোঝা না গেলেও বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি দেখতে অনেকেই ভিড় করছেন। ড্রোন দিয়ে ছবি তুললে পুরো চিত্র বোঝা যাচ্ছে।

বালেন্দা গ্রামের কৃষক শাহীনুর সরকার   বলেন, ‘এমন কাজ আমাদের এলাকায় হবে আমরা কেউ আগে চিন্তা করতে পারিনি। এটি দেখার জন্য অনেক মানুষ এখানে আসছেন। ধান দিয়ে এমন একজন মহামানবের ছবি তৈরি করায় আমরা গর্বিত।’

গত ২৯ জানুয়ারি আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিমসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগের জনপ্রতিনিধিরা প্রকল্পটির উদ্বোধন করেন।

কর্তৃপক্ষের দাবি, সারাবিশ্বে ধান গাছ দিয়ে  তৈরি কোনো একক ব্যক্তির এটিই সবচেয়ে বড় ছবি। তাই গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। সব কিছু ঠিক থাকলে এই চিত্রটি বিশ্ব রেকর্ডের তালিকায় যুক্ত হবে।প্ল্টির ব্যবস্থাপক এবং ন্যাশনাল এগ্রিকেয়ারের কর্মকর্তা কৃষিবিদ আসাদুজ্জামান  বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু যেহেতু একজন কৃষকবান্ধব নেতা ছিলেন, তাই তার জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে তাকে সন্মান জানানোর জন্যই মূলত এই শিল্পকর্মটি করা হচ্ছে।  যাতে গিনেস বুকে জায়গা করে নিতে পারে, সেই চেষ্টা করা হচ্ছে। গিনেস কর্তৃপক্ষের সব শর্ত মেনে আমরা এক শ বিঘা জমিতে এই শিল্প কর্মটি করেছি।’

প্রকল্পটির উপব্যবস্থাপক আহসান কবির বলেন, ‘এ মাসের মাঝামাঝি সময়ে শস্যচিত্রটি পূর্ণাঙ্গ রূপ পাবে। সেই তথ্য-উপাত্ত আমরা গিনেস কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠাব। গত ডিসেম্বরে প্রকল্পটির প্রাথমিক কাজ শুরু হয়। মূলত দুই রঙের ধান দিয়ে করা হচ্ছে এই শিল্পকর্মটি। এজন্য চীন থেকে আনা হয়েছে বেগুনি রঙের হাইব্রিড জাতের ধান এফ-১। ন্যাশনাল এগ্রিকেয়ারের সবুজ রঙের ধানটির নাম জনকরাজ।’

তিনি আরও বলেন, ‘গত ১ থেকে ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্থানীয় ১৪০ নারী শ্রমিক ধানের চারা রোপণ করেছেন। এর আগে বগুড়ার বিভিন্ন স্কুল-কলেজের এক শ শিক্ষার্থী ও বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কোরের (বিএনসিসি) সদস্যরা শুকনো জমিতে প্রায় এক হাজার দুই শ খুঁটি পুঁতে প্রতিকৃতিটির লে-আউট করেন। নকশার দায়িত্ব পেয়েছিলেন এক্সপ্রেশন লিমিটেড নামে ঢাকার একটি প্রতিষ্ঠান।’

  1. প্রকল্পের কর্মকর্তারা বলেন, এই ১০০ বিঘা জমি কৃষকদের কাছ থেকে উপযুক্ত মূল্য দিয়ে সাত মাসের জন্য লিজ নেওয়া হয়েছে। এই ফসল উঠে গেলে কৃষকরা আবার তাদের জমি ফেরত পাবেন।

    আহসান কবির বলেন, ‘আশেপাশের গ্রামের কৃষকদের কাছ থেকে নভেম্বর থেকে মে মাসের জন্য প্রতি বিঘা জমি নেওয়া হয়েছে আট হাজার ৯০০ টাকা দরে।’

    পার্শ্ববর্তী ইতালি গ্রামের কৃষক হেলাল উদ্দিন এই প্রকল্পে এক সেশনের জন্য ৫৩ শতাংশ জমি দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘৫৩ শতাংশ জমি এক ফসলের জন্য বর্গা দিলে ১০ হাজার টাকার বেশি পেতাম না। সেখানে এখন পেয়েছি ১৪ হাজার টাকার বেশি।’

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Developed By cinn24.com
themesbazar24752150