তুহিনুর রহমান তালুকদার হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধিঃ-
গতকাল সোমবার দৈনিক হবিগঞ্জ সময় ও দৈনিক তরফ বার্তা পত্রিকায়
নবীগঞ্জে লিটন হত্যাকান্ডে চান্চল্যের সৃষ্টি। অভিযোগের তীর চেয়ারম্যান নোমান ও রঞ্জু হত্যা মামলার আসামী কায়ুমসহ একাধিক ব্যক্তির বিরুদ্ধে শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদ দুটি আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে। সংবাদের একাংশে লিটন হত্যাকান্ডে আমাকে জড়ানো হয়েছে অসৎ উদ্যোশ্যে। সংবাদটি সম্পূর্ণ অসত্য মিথ্যা ও বানোয়াট। প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে সদ্য নিহত লিটন মিয়া আমার চাচাতো ভাই। নির্মমভাবে তাকে খুন করা হয়েছে। এ ঘটনায় আমরা পরিবারের লোকজনসহ আত্মীয়স্বজন যখন শোকাহত সেই মুহুর্তে আমার ভাই হত্যার সাথে আমাকে জড়িয়ে এবং ঘটনাটি ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে। এতে পরিবারসহ আমরা আরো মর্মাহত হয়েছি। সংবাদে উল্লেখ করা হয়েছে আমার ভাই লিটন হত্যার সাথে আমি জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। এটা প্রতিবেদকের মনগড়া বক্তব্য। আমার বক্তব্য হচ্ছে আমিও একজন সংবাদ কর্মী। নবীগঞ্জ অনলাইন প্রেসক্লাবের সদস্য। অনলাইন প্রেসক্লাব নিয়ে তুচ্চ মতো বিরোধকে কেন্দ্র করে আক্রোশ মিটাতে আমার উপর এমন অভিযোগ তোলা হয়েছে। বস্তোনিষ্ট সংবাদ পরিবেশন করা সংবাদ কর্মীর দায়িত্ব। একজন মানুষের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলা ও সম্মানহানি করা দায়িত্বের মধ্য পড়েনা। তাছাড়া সংবাদে বলা হয়েছে ইনাতগঞ্জ ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মতচ্ছির রহমান নাকি জানিয়েছেন তাহার দোকানের কর্মচারী রঞ্জু হত্যার আসামী আমি। এ ব্যাপারে ইউপি সদস্য মতচ্ছির রহমান পত্রিকায় তার বক্তব্য দেখে হতবাক হয়েছেন। তিনি আমাকে লিখিত ভাবে জানিয়েছেন এ ধরনের বক্তব্য তিনি দেননি। উল্লেখিত প্রতিবেদক মনগড়া তার বক্তব্য ছাপিয়েছে। এ ব্যাপারে তিনি প্রমাণের জন্য চ্যালেঞ্জ করেছেন। তাছাড়া রঞ্জু হত্যা মামলা আজ থেকে ২০ বছর আগে শেষ হয়েছে। এটা এখন টেনে আনা উদ্যোশ্যেপ্রণোদিত। কাজেই আমার উপর আনিত অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা,বানোয়াট ও কাল্পনিক। আমি পত্রিকা দুটির প্রকাশিত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
মো: আব্দুল কাইয়ুম
গ্রাম রমজানপুর
ইনাতগঞ্জ নবীগঞ্জ
সদস্য নবীগঞ্জ অনলাইন প্রেসক্লাব।