মঙ্গলবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৭:০১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বগুড়ার কাহালুতে প্রায় তিন শতাধিক বাড়ির দেয়ালেও দরজায় পোস্টার লাগিয়ে চাঁদার দাবিতে সন্তান অপহরণের হুমকি আগামী ৭ অক্টোবর ২০২৩ হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (এইচএসআইএ)-র তৃতীয় টার্মিনালের শুভ উদ্বোধন করবেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা শেরপুরে ৫১০ গ্রাম হিরোইনসহ ০১ জন মাদক ব্যবসায়ী‘কে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১৪, ময়মনসিংহ নওগাঁর মান্দায় দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় অর্থ বিতরণ কালাইয়ে বহুল আলোচিত মামলা বাজ সুমি আবারও বিয়ে করলেন নওগাঁ পারিবারিক কলহে এনজিও পরিচালক সোহেল রানা গ্যাসভরি খেয়ে আত্মহত্যা নরসিংদীর মনোহরদীতে মুদি ব্যবসার আড়ালে । দাগনভূঞায় খামার স্থাপন ও সম্প্রসারণ এবং বায়োগ্যাস প্রযুক্তি বিষয়ে প্রশিক্ষণ শুরু নওগাঁর মহাদেবপুরে সমতলে বসবাসকারী ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর আদিবাসীদের ধর্মীয় প্রধান অনুষ্ঠান ঐতিহ্যবাহী কারাম উৎসব পালিত লালমনিরহাটে পায়ুপথে হাওয়া দেওয়ায় ০১জন মৃত্যু সয্যায়।থানায় অভিযোগ দায়ের বগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় আন্তর্জাতিক অহিংস দিবস ২০২৩ যথাযত মর্যাদায় উদযাপন টাঙ্গাইলের মধুপুরে কংকাল চোর চক্রের এক সদস্যকে আটক করেছে মধুপুর থানা পুলিশ নওগাঁ ৪৮-৩ আসনে এমপি সেলিম উদ্দিন তরফদার এর ৫৫ তম জন্মবার্ষিকী পালিত!! বগুড়া দুপচাঁচিয়ায় ডিজিটাল উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত সাগরের বুকে বিস্ময়কর ভাসমান দোকান, পাওয়া যায় সবকিছু মধুপুরে চলাচলের রাস্তা বন্ধ করে দেওয়ায়, অবরুদ্ধ ৬০টি পরিবার কালাইয়ে দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির মনোনয়নপত্র প্রদান ছিনতাইকারীরা সাংবাদিক সাগর বাদশাকে ছিনতাই ও জখম করে পালালো !! নওগাঁর কুজাইল বাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় রামভক্ত হনুমানকে আদর করে মুখে তুলে দিচ্ছেন খাবার!!!! বগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় গলায় ফাঁস দিয়ে ছাত্রের মৃত্যু

ঐতিহাসিক শান্তিচুক্তির ২৩ বছর পূর্তি আজ

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ২ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ২৮৬ বার পঠিত

আজ ২ ডিসেম্বর ঐতিহাসিক পার্বত্য শান্তি চুক্তির ২৩ বছর পূর্তি। ১৯৯৭ সালের এই দিনে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির সঙ্গে ঐতিহাসিক পার্বত্য চুক্তির মাধ্যমে দীর্ঘ দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে বিরাজমান রক্তক্ষয়ী সংঘাতের অবসান ঘটাতে সক্ষম হয়। পার্বত্য শান্তি চুক্তির ২৩তম বর্ষপূর্তিতে পাহাড়ের বিভিন্ন স্থানে নানা কর্মসূচী গ্রহণ করা হয়েছে।

শান্তি চুক্তির ২৩ বছর পূর্তিতে বাণী দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট মো. আব্দুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সরকার পার্বত্য চট্টগ্রামসহ দেশের সর্বত্র শান্তি বজায় রাখতে বদ্ধপরিকর। তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের মানুষের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের মাধ্যমে জাতির পিতার সুখী-সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলতে সক্ষম হব। পার্বত্য শান্তি চুক্তির পূর্ণ বাস্তবায়নে সবার সহযোগিতাও কামনা করেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি পার্বত্য জেলাসমূহের জনগণ ও দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, পার্বত্য জেলাসমূহের নৈসর্গিক সৌন্দর্য সমুন্নত রাখা ও পর্যটন শিল্পের প্রসারেও নানামুখী উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। সরকারের সময়োচিত পদক্ষেপের ফলে আজ পার্বত্য জেলাসমূহ কোন পিছিয়ে পড়া জনপদ নয়।

শেখ হাসিনা বলেন, দেশের সার্বিক উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় এ অঞ্চলের জনগণ সম-অংশীদার। পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের দীর্ঘদিনের সংঘাতময় পরিস্থিতি নিরসনের লক্ষ্যে ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর কোন তৃতীয় পক্ষের মধ্যস্ততা ছাড়াই আওয়ামী লীগ সরকার ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির মধ্যে এই ঐতিহাসিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। বিশ্ব ইতিহাসে এটি একটি বিরল ঘটনা। ইউনেস্কো শান্তি পুরস্কার অর্জন এই চুক্তির আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির স্মারক।

তিনি বলেন, বিএনপি-জামাত জোট সরকারও ২০০১ সালে ক্ষমতায় এসে ঐতিহাসিক এই শান্তি চুক্তির চরম বিরোধিতা করে পার্বত্য অঞ্চলকে পুনরায় অস্থিতিশীল করতে চেয়েছিল। তাদের এ হীন উদ্দেশ্য সফল হয়নি। শেখ হাসিনা বলেন, ২০০৯ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেয়ে আওয়ামী লীগ সরকার শান্তি চুক্তির আলোকে পার্বত্য অঞ্চলের সার্বিক উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। আমরা পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়, পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ ও তিন পার্বত্য জেলা পরিষদ গঠন করেছি। এ অঞ্চলের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিদ্যুৎ, যোগাযোগ, অবকাঠামো, মোবাইল নেটওয়ার্কসহ সকল খাতের উন্নয়নে ব্যাপক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। আমরা রাঙ্গামাটিতে একটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং একটি মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠা করেছি। ভূমি বিষয়ক বিরোধ নিষ্পত্তির উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। বোর্ডের কার্যক্রম আরো গতিশীল ও সুসংগঠিত করার লক্ষ্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড আইন-২০১৪ প্রণয়ন করা হয়েছে।
পার্বত্য অঞ্চলের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ পৌঁছানো সম্ভব হচ্ছেছ না, সেসব এলাকায় ১০ হাজার ৮৯০টি পরিবারের মধ্যে সোলার হোম সিস্টেম স্থাপনের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, চার হাজার পাড়াকেন্দ্রের মাধ্যমে এ অঞ্চলের নারী ও শিশুদের মৌলিক স্বাস্থ্যসেবা ও শিশুদের প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা প্রদানের জন্য টেকসই সামাজিক সেবা প্রদান করা হচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Developed By cinn24.com
themesbazar24752150