ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি
জামালপুর জেলা ইসলামপুর উপজেলা পৌরশহরে জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে পালিত ভাইয়ের মামলা হয়রানি অভিযোগ উঠেছে ।
জানায়ায়, পৌর শহরে টংগের আলগা উওরপাড়া গ্রামের মৃত্যু আব্দুল কুদ্দুসের নিজ ঔরুষের সন্তান মবেদ আলী,জবেদ আলী ও পালিত ছেলে জাফর আলী দীর্ঘদিন ধরে জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে পায়তারা করছেন।
গত ৯ ফেব্রুয়ারী জাফর আলী বাদি হয়ে বিজ্ঞ অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালত জামালপুর এর পিটিশন মোকদ্দমা নং-৮৮/২০২৪ অভিযোগে হয়রানি শিকার মবেদ ও জবেদ আলী পরিবার।
মবেদ আলী বলেন, আমার বাবা মৃত আব্দুল কুদ্দুস,মা ও দুইজনের মুত্যু হয়েছে। আমার বড় মায়ের সন্তান এক ছেলে,দুই মেয়ে ও আমার মায়ের গর্ভের আমিসহ দুই বোন। আমরা দুই ভাই দীর্ঘদিন ধরে আমার বাবা-মা হীস্যা মুল্য ঔ জমিতে বসবাস করে আচ্ছি। আমার বাবা জীবিত থাকা কালিন পালিত ভাই জাফর আলীকে ছোট থেকে লালন পালন করেন। এবং হেবা দলিল মুলে দশ শতাংশ জমি দেন।যাহার মৌজা টংগের আলগা সাবেক দাগনং,১৯২ খতিয়ান নং,৪৩৮ ঔ খতিয়ান ভুক্ত ২৯৫ নং দাগ,যাহার হালদাগ ৭৬৮। আমার বাবা জাফর আলীকে জমি দান করেন এবং আলাদা বসতভিটা করেদেন। জমি দলিল নং,১৭০৫ সন,১৯৮২।
জবেদ আলী জানান,আমার ছোট ভাই মবেদ আলী আমিসহ যে জমিতে বসবাস করে আসিতেচ্ছি,হঠাং করে পালিত ভাই জাফর আলী আমাদের বসতভিটা জমি উপর ১২ শতাংশ দাবি করেন বলে জানান।
এ ব্যাপারে আমরা কিছু জানতাম না। পরে খোজ নিয়ে জানতে পারি জাফর আলী নামে দলিল রয়েছে। যাহার দলিল নং,৪৪৪৮ সন ৯৩। যাহা চৌহুদ্দি মৌজা টংগের আলগা,সাবেক দাগ,১৯২ হাল ৪৩৮ ঔ খতিয়ানে ২৯৫ নং দাগ,হাল দাগ নং ১৯৫ এই দাগে ১২ শতাংশ জমি ক্রয় করেন দাতা আব্দুল কুদ্দুস ও নুরেন নেছা বেওয়া। আমার পালিত ভাই যে জমি ক্রয় করেছেন যে জমি উপর আমি ও আমার ভাই দাবি নেই। তাহাকে কোন প্রকারে হুমকি ও দেইনিয়। এলাকায় প্রভাবশালী হওয়ায় আমাদের বসতভিটা জোরপূর্বক দখল করে নেওয়ার পায়তারা করে যাচ্ছেন। এবং তিনি আমাদের দুই ভাই,আমাদের পরিবারসহ সবাইকে মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে আদালতে মামলা দায়ের করেন।
আমরা দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করে আসিতেছে মৌজা,টংগের আলগা,যাহার খতিয়ান নং ৮৩ দাগনং,৭৬৮ জমিতে। তাই আমাদের পালিত ভাইয়ের দায়ের করা মিথ্যা মামলা থেকে রক্ষাপেতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে জরালু ভাবে অনুরুধ জানায় এজাহার ভুক্ত জমি মামলা দলিলটি সুস্থ তদন্ত দাবি জানাচ্ছি।
এ ব্যাপারে জাফর আলী সঙ্গে কথা বলা চেষ্টা করলে জাফর আলী কথা বলা অনিচ্ছুক প্রকাশ করেন।