জেগে উঠো বি.এস.কে.এস এর সারা দেশের যত সদস্য কর্মী ও কেন্দ্রীয় কমিটির নেতারা।
সাংবাদিক স্বাধীন মত প্রকাশের অধিকার একমাত্র বঙ্গবন্ধু কণ্যার নেতৃত্বের আমলে সাংবাদিক পেয়েছে, এখানে কিছু সাংবাদিক দালালের মতন তথ্য নিয়ম তথ্য আইন না জেনে কোন কিছুতে নাক গলানো আমি মনে করি দালালি ছাড়া কিছু না। সাংবাদিকতায় থাকিতে হবে তাদের সাংবিধান মূল ভিক্তি
বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ সংগঠন, কেন্দ্রীয় কমিটির উপ গণমাধ্যম বিঃ সম্পাদক ও জাতীয় সাপ্তাহিক অভিযোগ পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার শেখ আসাদুজ্জামান টিটুর উপর পলাশ বাড়ি সাব রেজিস্টার অফিসের সভাপতি, একজন মূলত যোদ্ধা অপরাধীর সন্তান জামাত শিবির, তিনি সাব রেজিস্টার অফিসের সকলের জন্য প্রণোদনা দিচ্ছিলেন, যেটা মূল বরাদ্দ থেকে কম, সেখানে জাতীয় সাপ্তাহিক স্টাফ রিপোর্টার প্রণোদনা বরাদ্দ জন প্রতি কম কেনো প্রশ্ন করিলে, তিনি তার উত্তরে বলেন এখানে সাংবাদিকদের জন্য একটা প্রণোদনার ভাগ আছে, তখন তিনি পূর্ণরায় তাকে বলেন আমিও তো একজন গণ্যমাধ্যম কর্মী তাহলে আমি ও তো সেই প্রণোদনার অর্থের অংশ দুই টাকা হোক পাই।
তখন তার দল বল সহ তার উপর হামলা করে, এই বিষয় জাতীয় সাপ্তাহিক অভিযোগ পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার শেখ আসাদুজ্জামান টিটু মারাতক ভাবে আহত হয়ে পলাশ বাড়ি থানার ওসি বরাবর বিচার চাইলে তিনি তার অবস্থা খারাপ থেকে উপজেলা সাস্থ্য কেন্দ্রে পাঠান চিকিৎসা নিয়ে তার পর অভিযোগ দায়ের করতে বলেন তার পর বিষয় টি সঠিক তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
এই বিষয় বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ সংগঠন কেন্দ্রীয় কমিটি এনজিও ব্যুরো, জাতীয় সাপ্তাহিক পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক, জাতীয় যুব শ্রমিক লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ন-সাধারন সম্পাদক, সদস্য, কেন্দ্রীয় ধর্ম বিষয়ক উপ কমিটি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ,গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের আইসিটি রাজনৈতিক রিপোর্টার (PID) মুঠো ফোনে কথা বললে উত্তরে ওসি সাহেব জানান, এক কথায় ধরে নিলাম তারা বলতেছে যে ঐ খানে তিনি চাঁদা চাইতে গেছেন, কিন্তু তার উপর মারাতক ভাবে হামলা করা হলো, তারা তাকে আটকিয়ে প্রশাসন কে জানাতে পারত সেখানে সেটা না করে তাকে পিটায়ে জখম করলো তাও সন্ত্রাসী কায়দায়, আমরা তাকে চিকিৎসা নিতে পাঠাচ্ছি তার পর তিনি অভিযোগ করিলে আমরা ঘটনা টি তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নিব।
এই ঘটনায় শেখ তিতুমীর তার স্টাফ রিপোর্টারের সাথে প্রার্থমিক বিস্তারিত ঘটনা জানতে চাইলে তিনি উপরের ঘটনা বর্ননা করেন সেই সাথে তিনি বলেন ঐ সভাপ্রতি প্রতিবার নির্বাচন করেন, টাকার প্রভাবে জোড় খাটিয়ে ভোট চুড়ির মাধ্যমে জিতেন একাধারে সভাপতি রয়েছেন অনেক বছর, তিনি সাব রেজিস্টার অফিসের প্রতিটি কর্মকতা, কর্ম চারি সবাইকে ব্লাক মেইল করেন, বিভিন্ন মামলা হামলার ভয় দেখান, আমি এসব প্রতিবাদ করি করতাম, এবং গত নিবার্চনে আমি সভাপতি হিসেবে তার সঙ্গে ভোটে লড়েছি, মূলত সে খোব এ তিনি এক সন্ত্রাসী বাহীনি পালেন পা চাটা দালাল পালেন তারা আমার উপর হামলা করেছে।
জাতীয় সাপ্তাহিক অভিযোগ পত্রিকার তদন্ত টিম প্রার্থমিক ভাবে যত টুকু ঘটনা তদন্ত করিলো সে তদন্তে পলাশ বাড়ির কিছু গণমাধ্যম কর্মী আছেন তারা ঘটনা কোন প্রকার তদন্ত ছাড়া এক নাটক বাহিনির বক্তব্য নিয়ে, সম্ভবত বিপুল পরিমানের অর্থের বিনিময় জামায়েত নেতা মোবাইল নং ০১৭১২ ৭৬ ৮৫ ৩৫ আমিনুল ইসলাম রানার পক্ষ নিয়ে ফেজবুকে মিথ্যা বানোয়াট কথা বার্তা লিখে যাচ্ছেন, তাদের কে সাবধান করিব, সাংবাদিকতা মহত পেশা সঠিক তদন্ত করিয়া সাংবাদিক লিখতে পারে, প্রশাসনের হস্তক্ষেপ ও সাক্ষার নিয়ে তার পর লিখিতে পারিবে, তা ছাড়া সেটা কখনই তথ্য আইনে পড়ে না, আমরা বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ সংগঠন ,এনজিও ব্যুরো সারা দেশের সাড়ে সাত হাজার কর্মী ও সদস্য কেন্দ্রীয় কমিটির নেতারা এটার তিব্র নিন্দ্রা ও প্রতিবাদ জানাই, এবং যে মিথ্যা বানোয়াট ফেজুবক প্রোষ্ট করেছেন, বাংলাদেশে আমাদের প্রতিটি জেলা কমিটি এই বিষয় টি নিয়ে নজরে এনে আইনি ব্যবস্থা নিব এবং মানববন্ধন করিব।