এই পৃথিবীর বুকেই কি বেস পয়েন্ট রয়েছে ওদের? সেই কোন কাল থেকে মানুষের চোখে দেখা সাক্ষ্য এবং স্যাটেলাইট ইমেজে বারবার এমনই দাবি উঠে এসেছে। ওরা মানে ভিনগ্রহী বা এলিয়েনরা! ওরা কি সত্যিই আসে পৃথিবীতে? আর ওদের পৃথিবীতে আসার যান ইউএফও (Unidentified Flying Objects) সত্যিই বাস্তবে রয়েছে? সত্যিই কি ভিনগ্রহ থেকে উড়ন্ত চাকতির মতো মহাকাশযানে চড়ে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তরে নেমে আসে এরা? প্রকান্ড মাথার নীচে ছোট ধড়, সরু লিক লিকে হাত পা, বড় বড় টানা টানা কালো চোখ, সত্যই কি এমনই দেখতে তারা? ভিনগ্রহীদের অস্তিত্ব অবশ্য অনিশ্চয়তায় ভরা, নিঃসন্দেহাতীত ভাবে এ অবধি প্রমাণিত নয়। সেই অবিশ্বাসীদের সঙ্গে অবশ্য দ্বিমত পোষন করেন ‘এলিয়েন হান্টার’রা। যাঁরা দিনের পর দিন, বছরের পর বছর, দশকের পর দশক ধরে মহাশূন্যে দৃষ্টিনিক্ষেপ করে রেখেছেন ভিনগ্রহীদের সন্ধানে। তাঁরা খুঁজে পান ইউএফও। যদিও তাঁদের মতে, বৈজ্ঞানিক গবেষণায় ভিনগ্রহের জীবনের নিশ্চিতকরণের অর্থ হবে অনেকটা ভূমিকম্পের প্রভাবের মতো। তিনি মনে করেন, এলিয়েনের অস্তিত্ব যদি সত্যি হয় তবে সেটা হবে মানব ইতিহাসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। আজ ওয়ার্ল্ড UFO ডে। এমনই দিনেই রইল বেশ কিছু UFO-এর পৃথিবীতে আসার ঘটনা।